Join Today And Start Earning
Share with another and earn money hassle free!
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং – কী, কেন ও কিভাবে?
কোনো প্রোডাক্ট/সার্ভিস যদি আপনি আপনার পরিচিতদের কাছে প্রোমোট করেন, আর তারা আপনার কথা শুনে যদি সেই প্রোডাক্ট/সার্ভিস ক্রয় করে; তাহলে আপনি সেই প্রোডাক্ট/সার্ভিসের ক্রয়মূল্যের একটা নির্ধারিত অংশ কমিশন পাবেন। এটিই সহজ ভাষায় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং! যত বেশি মানুষ আপনার কথা শুনে সেই প্রোডাক্ট/সার্ভিস ক্রয় করবে, আপনি তত বেশি কমিশন লাভ করবেন!
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ তিনটি পক্ষ কাজ করে-
- মার্চেন্ট – মার্চেন্ট মূলত পণ্য/সেবা তৈরি ও বিক্রি করে থাকে।
- কাস্টমার – তারা মার্চেন্টের সেই পণ্য/সেবা ক্রয় করে থাকে।
- অ্যাফিলিয়েট – তারা মার্চেন্টের তৈরিকৃত পণ্য/সেবা কাস্টমারের কাছে প্রোমোট করে এবং কাস্টমার সেই পণ্য/সেবা কিনলে অ্যাফিলিয়েটরা মার্চেন্টদের থেকে কিছু কমিশন লাভ করে।
বারবার ‘পণ্য/সেবা’ শব্দ ব্যবহার না করে চলুন ইএবির প্রিমিয়াম অনলাইন কোর্সগুলোর কথাই ধরি। আমরা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন বিষয়ের উপর অনলাইন কোর্স তৈরি করি। আমাদের পাশাপাশি আমাদের ফ্রিল্যান্স ইন্সট্রাক্টর-রাও কোর্স তৈরি করে আমাদের ওয়েবসাইটে আপলোড দিয়ে থাকেন এবং সেগুলো পরিচালনার দায়িত্বে থাকি আমরা Team EAB.
কাজেই টীম-ইএবি এখানে মার্চেন্ট, আর কোর্সগুলো যেসব শিক্ষার্থীদের জন্য বানানো হয় তারা কাস্টোমার। আর আমাদের অ্যাফিলিয়েটরা এই কোর্সগুলো শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছে দেন যাতে বেশি বেশি মানুষ আমাদের কোর্স সম্পর্কে জানতে পারেন। আর অ্যাফিলিয়েটদের প্রোমোট করা কোর্সগুলো যখন শিক্ষার্থীরা ক্রয় করেন, তখন প্রতিটি কোর্সের বিক্রয়মূল্য থেকে ১০% কমিশন আমরা অ্যাফিলিয়েটদের দিয়ে থাকি! অর্থাৎ একজন শিক্ষার্থী কোনো অ্যাফিলিয়েটের মাধ্যমে ১০০০ টাকার একটি কোর্স কিনলে সেই অ্যাফিলিয়েট পাবেন ১০০ টাকা!
>> ১০% এফিলিয়েট কমিশনঃ বাংলাদেশে সবচেয়ে পপুলার অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের অন্যতম হচ্ছে অ্যামাজনের অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম। অ্যামাজনের প্রোগ্রামে অ্যাফিলিয়েটরা ৪% থেকে শুরু করে ১০% পর্যন্ত কমিশন পায়। দেশি বিভিন্ন ই-কমার্স ব্যবসায়ীরাও প্রতিটি প্রোডাক্টের ৫-৮% কমিশন দিয়ে থাকে অ্যাফিলিয়েটদের। সেখানে ইএবিতে অ্যাফিলিয়েটরা পাচ্ছেন ১০% কমিশন! ই-লার্নিং ইন্ডাস্ট্রির অন্যান্য প্লাটফর্মের তুলনায়ও এটি অনেক বেশি।
>> ৩০ দিনের কুকি-পলিসিঃ বুঝিয়ে বলছি- কোনো ভিজিটর আপনার দেয়া রেফারেল লিঙ্কে ক্লিক করে ইএবিতে প্রবেশ করলে আমরা তার ব্রাউজারে একটি Cookie সেভ করে রাখি ৩০ দিনের জন্য। ৩০ দিনের মধ্যে সে কোনো কোর্স কিনলে আমরা বুঝবো সেটি আপনার রেফারেন্সেই কেনা হয়েছে। অর্থাৎ আপনার লিঙ্কে ক্লিক করে ইএবিতে আসার পরে যদি কেউ কোনো কোর্স কিনে, তাহলে আপনি কমিশন পাবেন। যেখানে অ্যামাজনের ক্ষেত্রে এই সময়কাল মাত্র ১ দিন (২৪ ঘণ্টা!)।
>> মাসিক কমিশনঃ অর্থাৎ প্রতি মাসে ১ বার আমরা কমিশন প্রদান করে থাকি!
সবচেয়ে বড় কথা- আপনি যদি আমাদের কোন ফ্রি বা পেইড কোর্স করে থাকেন, তাহলেতো ইতিমধ্যেই বুঝে গেছেন, আমাদের কোর্সগুলোর কোয়ালিটি কেমন। আর যদি আমাদের কোন কোর্স করা না থাকে, তবে অনুরোধ রইল প্রয়োজনীয় ফ্রি একটি কোর্স করার জন্য। এছাড়াও প্রতিটি কোর্সেই কিছু ডেমো/ফ্রি ভিডিও দেয়া আছে, সেগুলো দেখলেই কোয়ালিটি সম্পর্কে ধারণা পাবেন! আমাদের কোর্সের সংখ্যা খুব বেশি না হলেও আমরা প্রচন্ড কোয়ালিটি মেইনটেইন করেই কোর্সগুলো তৈরি করেছি, করছি এবং করবো! ইনশাআল্লাহ
ধাপ ১ – আমাদের অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে অ্যাফিলিয়েট হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। করার পর আপনার একটি রেফারেন্স নম্বর থাকবে এবং সেই নম্বর দিয়ে বিভিন্ন রকম রেফারেল লিঙ্ক তৈরি করে দেয়া হবে। উদাহরন- https://eab.com.bd/aff/1/এখানে রেফারেন্স নম্বর হচ্ছে ১। কাজেই কেউ এই লিঙ্কে ক্লিক করে আমাদের ওয়েবসাইটে গেলে আমরা বুঝে যাবো ১ নম্বর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারের রেফারেন্সেই ভিজিটর ওয়েবসাইট ভিজিট করছেন। এই রেফারেল লিঙ্ক তথা CREATIVES গুলো টেক্সট, লিঙ্ক, ইমেজ ইত্যাদি বিভিন্ন ফরম্যাটের হতে পারে।
ধাপ ২ – রেফারেল লিংক তো পাওয়া গেল; এবার তা মানুষের কাছে প্রচার করতে হবে। সাধারণত বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠিত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের নিজস্ব অডিয়েন্স/ফ্যানবেইজ/ফলোয়ার থাকে। কোনো কোনো মার্কেটার হয়ত ব্লগিং করেন, কেউ হয়ত ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও পাবলিশ করেন, কেউ কেউ ফেসবুক বা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখালিখি করেন। প্রতিটি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারকেই কোনো না কোনো ভাবে এই অডিয়েন্স তৈরি করে নিতে হবে আস্তে আস্তে; বা মানুষের কাছে পৌঁছানোর কোনো না কোনো উপায় বের করতে হবে। এরপর সেই অডিয়েন্সের কাছে মার্চেন্টের প্রোডাক্ট (ইএবির অনলাইন কোর্স) প্রচার করতে হবে রেফারেল লিঙ্কের মাধ্যমে।
অলরেডি নিজের ফলোয়ার বা অডিয়েন্স না থাকলে যে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা যাবে না- এমনটি ভাববেন না। কোনো মার্কেটারই এই অডিয়েন্স রাতারাতি তৈরি করে ফেলতে পারেন না। সময়, শ্রম ও পরিকল্পনার প্রয়োজন রয়েছে। কাজেই অডিয়েন্স না থাকলে, বা নিজের ব্লগ বানানোর সাধ্য না থাকলেও সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন গ্রুপে, পেইজে, টাইমলাইনে, ইউটিউব চ্যানেলে বা অন্য কারো ব্লগেও মার্কেটিং শুরু করতে পারেন।
ধাপ ৩ – এবার ঘুমিয়ে পড়ুন! Passive Income বলতে যা বুঝায় আরকি- ঘুমের মধ্যেও ইনকাম করা! অডিয়েন্স তৈরি করা আর তাদের মাঝে ইএবির অনলাইন কোর্স প্রোমোট করার পর আপনার প্রগ্রেস এবং ইনকাম পর্যবেক্ষণ করুন। ইএবির Affiliate Dashboard থেকে দেখা যাবে ঠিক কতজন মানুষ আপনার রেফারেন্সে ওয়েবসাইট ভিজিট করেছে, কতজন মানুষ কত টাকার কোর্স কিনেছে, তা থেকে কত টাকা আপনি কমিশন পেলেন! আরও বেশি অডিয়েন্স বাড়ানোর দিকে মনযোগ দিন। আর তার জন্য আপনার চ্যানেল বা মিডিয়াগুলোয় আরও বেশি বেশি কনটেন্ট শেয়ার করুন এবং সেই কনটেন্টের মাঝেই ইএবির অনলাইন কোর্স প্রোমোট করুন। কনটেন্ট অনেক রকমের হতে পারে, নিচে এ নিয়ে কিছু আইডিয়া দেয়া হয়েছে।
১। ফেসবুক বা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ায় – একটি পেইজ খুলে ফেলতে পারেন। সেখানে নিয়মিতভাবে লিখালিখি করতে পারেন। পেইড এডভার্টাইজমেন্টও করতে পারেন সম্ভব হলে। নিজের টাইমলাইনেও লিখতে পারেন। বিভিন্ন পাবলিক গ্রুপেও লিখতে পারেন, প্রোমোট করতে পারেন। লিখতে পারেন, বা ভিডিও আপলোড করতে পারেন, বা ছবি আপলোড করতে পারেন!
২। ইউটিউব – একটি চ্যানেল খুলে সেখানে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করুন। একটা নির্দিষ্ট ইনডাস্ট্রিতে থেকে বিভিন্ন বিষয়ের উপর ভিডিও তৈরি করুন, এমন ভিডিও তৈরি করুন যাতে মানুষের উপকারে আসে। ভিডিওতে বা ভিডিওর ডেসক্রিপশনে ইএবির কোর্স প্রোমোট করতে পারেন।
৩। পার্সোনাল ব্লগ/ওয়েবসাইট – সম্ভব হলে সোশ্যাল মিডিয়ার পাশাপাশি নিজের একটা ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানেও লিখালিখি করতে পারেন। বিভিন্ন বিষয়ের উপর আর্টিকেল পাবলিশ করুন এবং সেখানে আমাদের কোর্সগুলো প্রোমোট করুন। দরকারি বিভিন্ন বিষয়ের উপর আর্টিকেল লিখুন, যেগুলো পড়ে মানুষের কাজে লাগে।
৪। ইমেইল মার্কেটিং – ব্লগ বা বিভিন্ন মাধ্যম থেকে মানুষের ইমেইল এড্রেস এবং সম্ভব হলে মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করুন। এরপর বিভিন্ন সময়ে তাদের কাছে আমাদের কোর্সগুলো ইমেইল, এসএমএস এর মাধ্যমে প্রোমোট করুন। ইমেইল মার্কেটিং এর জন্য Mailchimp নামের এই অসাধারণ Free Tool টি ব্যবহার করতে পারেন।
খুব জোর দিয়ে বলে রাখি- অন্নেক অন্নেক ধরনের কনটেন্ট পাবলিশ করা যায়। গুগলে একটু ঘাটাঘাটি করে অনেক আইডিয়া পেয়ে যাবেন কনটেন্ট মার্কেটিং এর। এখানে জাস্ট কয়েকটা আইডিয়া উদাহরণ হিসেবে দেখাচ্ছি-
- ছোট ছোট দরকারি বিষয়ের উপর How-to ধরনের টিউটোরিয়াল (ভিডিও বা আর্টিকেল) বানাতে পারেন।
- বিভিন্ন বিষয়ের Review লিখতে পারেন। আমাদের অনলাইন কোর্সগুলো রিভিউ লিখতে পারেন।
- কোনো সার্ভিস, যেমন আমাদের অনলাইন কোর্স বা প্লাটফর্ম নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারেন।
- আমরা অনেকগুলো টপিকের উপর কোর্স অফার করে থাকি। প্রতিটিক টপিক বা কোর্সের সাথে সম্পর্কিত বিষয়াবলি নিয়ে কনটেন্ট বানাতে পারেন। কোন কোর্স কেন করা প্রয়োজন, করার পর শিক্ষার্থী কিভাবে লাভবান হবেন, কোর্সগুলো কাদের জন্য- এসব নিয়ে কথাবার্তা বলতে পারেন।
- অন্যান্য প্লাটফর্মের কোর্সের সাথে আমাদের কোর্সের সরাসরি তুলনা করে দেখাতে পারেন কেন আমরা ভাল 😀
- আমরা আমাদের মার্কেটিং এর জন্য যেসব কনটেন্ট শেয়ার করি, সেগুলো নিজেরাও পাবলিশ করতে পারেন।
- আমরা প্রায়শই বিভিন্ন ডিসকাউন্ট বা বান্ডেল অফার দিয়ে থাকি, সেগুলো প্রোমোট করতে পারেন। ইত্যাদি
আশা করি বুঝতে পারছেন- পূর্ব অভিজ্ঞতা, বড় বাজেট, খুব বেশি সময় ও শ্রম দেয়ার সুযোগ না থাকলেও ছোট পরিসরে আশেপাশের মানুষের কাছে আমাদের কোর্সগুলো প্রোমোট করেও মাসে বেশ কিছু টাকা আয় করা সম্ভব। যদি ফুল-টাইম অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হওয়ার ইচ্ছা বা পরিকল্পনা নাও থাকে, তবুও সম্ভব বাড়তি কিছু উপার্জন করা! কারণ আমাদের ইএবি অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের পুরো প্রসেসটাই সহজ এবং ঝামেলামুক্ত।
ব্যাংক একাউন্ট, পেপাল, মাস্টারকার্ড, পেওনিয়ার এর ঝামেলা নেই। অনেক বেশি ফ্যানবেইজ বা অডিয়েন্স থাকাও জরুরী না শুরুতেই। ব্লগ, ওয়েবসাইট না থাকলে, ইউটিউবে ভিডিও বানানোর মত সামর্থ্য না থাকলে কেবল একটা ফেইসবুক পেইজ দিয়ে বা আশেপাশের মানুষের কাছে প্রোমোট করেও উপার্জন করা সম্ভব!
✓ অ্যাফিলিয়েট হতে কত খরচ হবে?
আমাদের অ্যাফিলিয়েট হওয়ার জন্য কোন টাকা লাগবে না; সম্পূর্ণ ফ্রি-তে রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন অ্যাফিলিয়েট হিসেবে। এছাড়া এখানে কোন ন্যুনতম সেলস এর লিমিট নেই, যতটুক সেল করবেন ততটুকুর উপরই কমিশন পাবেন।
✓ আমি কত টাকা উপার্জনের আশা করতে পারি?
এটা সম্পূর্ণ আপনার উপর। আপনার উপার্জন নির্ভর করছে আপনার সুপারিশকৃত সেলস এর উপর। আমরা প্রতি সেল এর জন্য ১০% করে কমিশন দিয়ে থাকি। যত সুপারিশ করবেন, আর যত সেলস হবে, ততই আপনার উপার্জন বাড়বে।
✓ কত সময় দেয়া লাগবে এর পিছে?
এটাও সম্পূর্ণ আপনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করবে। যদি কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকে, তাহলে দিনে কমপক্ষে ১-২ ঘণ্টা সময় ব্যয় করে দেখতে পারেন। কেমন ফলাফল আসছে তার উপর ভিত্তি করা কম বা বেশি সময় দিতে পারেন।
✓ আমার ওয়েবসাইট বা ব্লগ কি আপনাদের অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের যোগ্য?
প্রায় সকম ওয়েবসাইট বা ব্লগ ই আমাদের অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের জন্য যোগ্য। তবে আপনার ব্লগ/পেইজ/ওয়েবসাইট/চ্যানেলে কোন ধরনের বিতর্কিত বা বেআইনি কন্টেন্ট থাকলে, আমরা মেম্বারশিপ বাতিল করে দিতে পারি।
✓ আমি আসলে কি শেয়ার করবো?
এটা সম্পূর্ণ আপনার উপর নির্ভরশীল। আপনি আমাদের যেকোন কোর্সের লিংক শেয়ার করতে পারেন। কিংবা ইএবির হোমপেইজের লিঙ্ক শেয়ার করতে পারেন।
✓ পেমেন্ট এর নিয়ম-কানুন গুলো কি? পেমেন্ট কীভাবে দেয়া হয়?
আমরা অ্যাফিলিয়েট দের প্রতি মাসে ১ বার পেমেন্ট দেই। প্রতি মাসের ১০ থেকে ১৫ তারিখের মধ্যে। আপনার উপার্জন ১০০ টাকা অতিক্রম করলেই আপনি পেমেন্ট নিতে পারবেন। পেমেন্ট মেথড হিসেবে রয়েছে বিকাশ, নগদ, রকেট এবং ব্যাংক একাউন্ট।
✓ আমি ইএবি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রামে কীভাবে যোগ দিবো?
নিচের বাটনে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন পেইজে যান এবং রেজিস্ট্রেশন ফর্ম টি পূরণ করুন।
✓ রেজিস্ট্রেশন করার পর কাজ শুরু করতে কতদিন লাগবে?
সাথে সাথেই আপনার এপ্লিকেশন অটোমেটিক এপ্রুভ হয়ে যাবে। এরপর আপনি ড্যাশবোর্ডে লগিন করে রেফারেল লিঙ্ক সংগ্রহ করে সাথে সাথেই কাজ শুরু করতে পারবেন। ইনশাআল্লাহ
কোনো প্রশ্ন থাকলে, বা আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে ইমেইল করুন [email protected] এই ঠিকানায়, বা আমাদের ফেইসবুক পেইজে ইনবক্স করুন! Whatsapp